সাদ্দাম হুসাইন এর জীবনী

 সাদ্দাম হুসাইন 

বিচারের সময় সাদ্দাম হুসাইন


সাদ্দাম হুসেইন ইরাকের ইতিহাস একটি অত্যন্ত বিতর্কিত ইতিহাস । তিনি ১৯৭৯ সালে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিকার  করেন এবং তারপর প্রতিষ্ঠান বাথ পার্টির প্রধান হিসেবে শাসন করেন। হুসেইনের শাসনকালে ইরাক বিভিন্ন অন্তর্নিহিত সমস্যার সম্মুখীন হত, যেমন অধিকারবাদ, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সামরিক আঘাত, এবং অন্যান্য আপরাধিক ক্রিমিনাল কার্যক্রম। হুসেইনের সামরিক প্রশাসনে বিশেষভাবে পরিচিত ছিল কুর্দ মানবাধিকার লঙ্ঘন এর জন্য।  এটি হলো ১৯৮৮ সালে ইরাকের কুর্দ জনসংখ্যার বিদ্বেষী হামলা, যা হাজারগুলি মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়।


১৯৯০ সালে, হুসেইনের ইরাক প্রশাসন কুয়েতে আক্রমণ করে, যা প্রথম খালির যুদ্ধের নামে পরিচিত হয়েছিল। এই আক্রমণের পরিণামে হুসেইনের ইরাক প্রতিবাদ ব্যক্তিগত এবং আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতার মধ্যে নিষিদ্ধ হয়।


হুসেইনের শাসনকালে ইরাকে মুসলিম হিসাবে আখ্যায়িত   করা হয়েছে তার যুদ্ধাপরাধ এবং অন্যান্য অত্যাচারের জন্য তিনি বিচারিত হন। 

২০০৩ সালে, মার্চে, ইউনাইটেড স্টেটস সাদ্দাম হুসেইনের শাসনকাল পরাজিত করতে ইরাকে আক্রমণ করে, যা পরে ইরাকের নিরাপত্তা সংরক্ষণের অপারেশন আর্ণেল ফ্রিডমের নামে পরিচিত হয়। 

 ২০০৬ সালে তার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞাপন



 


সাদ্দাম হুসেইনের ভালো দিকগুলোর মধ্যে কিছু হলো:


1. শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা: হুসেইনের শাসনকালে ইরাকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার প্রসার দেখা গেল। তার প্রশাসনে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার অবকাঠামো প্রবর্তিত হয়েছিল এবং স্বাস্থ্য সেবা পাওয়া সহজ হয়েছিল।


2. ক্রিকেট এবং খেলাধুলা: হুসেইনের শাসনকালে ইরাকে ক্রিকেট ও অন্যান্য খেলাধুলার প্রসার দেখা গেল। এটি জনগণের মধ্যে আনন্দ ও উৎসাহ বৃদ্ধি করে।


3. সামাজিক প্রগতি: হুসেইনের শাসনকালে ইরাকে সামাজিক প্রগতির অনেক প্রকল্প পরিবর্তন হয়েছিল, যা মানুষের জীবনের মান উন্নত করেছিল।


4. সামরিক শক্তি: হুসেইনের শাসনকালে ইরাক সামরিকভাবে শক্তিশালী ছিল, যা দেশের অধিকারবাদের সহিত অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক সৃষ্টি করেছিল।

মূলত তিনি একজন ইসলামিক নেতা ছিলেন।

 

Read More 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ